প্রকাশনার ১৫ বছর

রেজি নং: চ/৫৭৫

২৭শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
১২ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
২৫শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

জুড়ী সীমান্তে বাংলাদেশিদের প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত

editor
প্রকাশিত ডিসেম্বর ৭, ২০২৪, ১১:৩৫ পূর্বাহ্ণ
জুড়ী সীমান্তে বাংলাদেশিদের প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত

জুড়ী প্রতিনিধি:
ভারতের আগরতলা ও ত্রিপুরায় বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনে উগ্র ভারতীয়দের হামলার প্রতিবাদে, বাংলাদেশকে নিয়ে ভারতের অপপ্রচার, ষড়যন্ত্র ও সীমান্ত হত্যার বিরুদ্ধে মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার ফুলতলা ইউনিয়নের বটুলি সীমান্তে সর্বধর্মীয় প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্টিত হয়েছে।

শনিবার দুপুরে সাধারণ ছাত্র-জনতার ব্যানারে আয়োজিত প্রতিবাদ সভা শেষে বিক্ষোভ মিছিল করে ভারতীয় সীমান্তের দিকে অগ্রসর হয়ে সীমান্তের জিরো পয়েন্টে বিজিবির ব্যারিকেডের সামনে বিক্ষোভকারীরা অবস্থান নেন।

ফুলতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম শেলুর সভাপতিত্বে ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মো. তারেক মিয়ার সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন মাওলানা আমিনুল ইসলাম, মাওলানা আব্দুর রহমান, পূজা উদযাপন পরিষদের জায়ফরনগর ইউনিয়ন শাখার সভাপতি রতীশ চন্দ্র দাশ, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ফুলতলা ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মিলন চন্দ্র পাল, সাগরনাল ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান শরফ উদ্দিন, ফুলতলা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ইমতিয়াজ গফুর মারুফ, খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের এলবিনটিলা খাসিয়া পুঞ্জির মন্ত্রী এনথনি পাটোয়াট, ফুলতলা জামে মসজিদের ইমাম সাইকুল ইসলাম সাদী, ফুলতলা চা বাগানের পুরোহিত রাজেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে, সাংবাদিক ইমরানুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম সুমন, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মুজিবুর রহমান আজিজি, মাওলানা আব্দুল মছব্বির, ইউপি সদস্য জামাল উদ্দিন সেলিম, মাস্টার মোস্তাকিম আলী, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ফুলতলা ইউনিয়ন শাখার সাধারণ সম্পাদক আতিতোষ রায় পাপ্পু, গাঙকুল পঞ্চগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় সহকারী প্রধান শিক্ষক দিবাকর দাস, পূজা উদযাপন পরিষদের ফুলতলা ইউনিয়ন শাখার সাধারণ সম্পাদক স্বপন মল্লিক, ফুলতলা বশিরউল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক পিংকু চন্দ্র পাল, সরস্বতী বাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক উজ্জ্বল চন্দ্র পাল, ছাত্র প্রতিনিধি আফজাল হোসেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন- মুসলিম, হিন্দু ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, সামাজিক সংগঠন, স্থানীয় এলাকাবাসীসহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ।

Sharing is caring!