প্রকাশনার ১৫ বছর

রেজি নং: চ/৫৭৫

১৯শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৫ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৯শে রজব, ১৪৪৬ হিজরি

শেওলা-সূতাঁরকান্দি ইমিগ্রেশনে যাত্রী পারাপার শূণ্যের কোটায়

editor
প্রকাশিত জানুয়ারি ১৫, ২০২৫, ০৮:০৯ অপরাহ্ণ
শেওলা-সূতাঁরকান্দি ইমিগ্রেশনে যাত্রী পারাপার শূণ্যের কোটায়

 

স্টাফ রিপোর্টার:

জুলাই বিপ্লবে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ-ভারতের বৈরী সম্পর্কের কারণে ভিসা দেওয়া বন্ধ রেখেছে ভারত। ফলে ভিসা না থাকায় বিয়ানীবাজারের শেওলা-সূতারঁকান্দি ইমিগ্রেশন দিয়ে যাত্রী পারাপার নেমছে প্রায় শূণ্যের কোটায়। যাত্রী পারাপার কমে যাওয়ায় প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে ইমিগ্রেশনটি।

 

ইমিগ্রেশন ঘুরে দেখা গেছে, যাত্রী পারাপারের অভাবে ইমিগ্রেশনটিতে অলস সময় কাটছে ইমিগ্রেশন সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের। দিনে গড়ে ৪-৫ জন যাত্রী পারাপার হচ্ছে এ রুট দিয়ে।

ব্যবসা, পর্যটন ও চিকিৎসা সেবাসহ বিভিন্ন কারণে বিয়ানীবাজারের শেওলা-আসামের সূতারঁকান্দি ইমিগ্রেশন সুবিধায় বাড়তি গুরুত্ব দেয়া হয়। ব্যবসা-বাণিজ্যের পাশাপাশি ইমিগ্রেশন সুবিধায় বন্দরটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোতে এ রুট ব্যবহার করে হাজার হাজার ভিসাধারী যাত্রীরা চলাচল করে আসছেন।

এ অঞ্চলের এপার-ওপার দুই বাংলায় রয়েছে মানুষের প্রচুর আত্মীয় স্বজন। দেশভাগের পর থেকেই আসাম-করিমগঞ্জে অনেক আত্মীয়-স্বজন রয়েছে বিয়ানীবাজারের মানুষদের। ফলে ভিসার মাধ্যমে এসব মানুষরা সহজেই যাওয়া-আসার মাধ্যমে দেখে আসতে পারেন একে অপরকে।

 

স্থানীয় বাসিন্দা হাবীব জানান, ওপার বাংলায় আমাদের অনেক আত্মীয়-স্বজন রয়েছে। ভিসা থাকলে এ ইমিগ্রেশন ব্যবহার করে সেসব আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতে যাওয়া সম্ভব হয়। কিন্তু ভিসার অনুমতি না থাকায় আমরা এখন যেতে পারছি না।

 

শেওলা ইমিগ্রেশন পুলিশের সদস্য ইমরান বলেন, বর্তমানে ইমিগ্রেশনটিতে যাত্রীপারাপার খুবই কম।

Sharing is caring!