প্রকাশনার ১৫ বছর

রেজি নং: চ/৫৭৫

১৮ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
২রা কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৫ই রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

বিয়ানীবাজারে সাবেক পৌর প্রশাসকের দাফন সম্পন্ন: হাজারো মানুষের ঢল

editor
প্রকাশিত অক্টোবর ১০, ২০২৪, ১২:০৫ অপরাহ্ণ
বিয়ানীবাজারে সাবেক পৌর প্রশাসকের দাফন সম্পন্ন: হাজারো মানুষের ঢল

 

স্টাফ রিপোর্টার:

 

বিয়ানীবাজার পৌরসভার সাবেক প্রশাসক, শহীদ পরিবারের সন্তান ও সালিশ ব্যক্তিত্ব মো: তফজ্জুল হোসেনের জানাযায় হাজারো মানুষের ঢল নামে। জানাযারা নামাজে বৃহস্পতিবার দুপুরে পিএইচজি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিভিন্ন এলাকা থেকে বিপুল সংখ্যক লোকজন উপস্থিত ছিলেন।

 

তফজ্জুল হোসেনকে শেষ বিদায় জানাতে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ছুটে আসেন তাঁর পরিবারের সদস্য ও স্বজনরা। একই সাথে জানাযায় অংশ নেয়া বিশিষ্টজনরা দীর্ঘদিনে এক সাথে চলা ও কাজের স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন।

 

জানাযার পূর্বে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলামের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন সাবেক পৌর প্রশাসক তফজ্জুল হোসেনের ছোট ভাই ময়নুল হোসেন ও জাকির হোসেন, ছেলে আবু তারেক হোসেন টিটু, যুক্তরাষ্ট্র বিয়ানীবাজার সমিতির সভাপতি আব্দুল মান্নান, কুড়ারবাজার ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল আহাদ কলা, মুড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল খায়ের, মোল্লাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান, শেওলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জহুর উদ্দিন, লাউতা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান গৌছ উদ্দিন, গোলাবশাহ সমাজ কল্যাণ সংস্থার সাধারণ সম্পাদক নজরুল হোসেন, পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর নাজিম উদ্দিন ও ছয়ফুল আলম ঝুনু, শ্রীধরা গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন আহমদ মহসিন বাবর, ফতেহপুর গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে হাবিবুর রহমান।

 

মরহুম তফজ্জুল হোসেনের পুত্র আবু তারেক হোসেন টিটু জানাযার নামাজে ইমামতি করেন। জানাযায় রাজনৈতিক, সামাজিক ও ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার কয়েক হাজার মানুষ অংশ নেন। জানাযা শেষে মরহুম তফজ্জুল হোসেনের মরদেহ পারিবারিক কবরস্থানে সমাহিত করা হয়েছে।

 

তৎকালীন চেয়ারম্যান ২০০১ সালে বিয়ানীবাজার সদর ইউনিয়ন পৌরসভায় উন্নীত হলে তিনি প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করেন ২০১৭ সাল পর্যন্ত। তিনি গত বছর থেকে বার্ধ্যক্ষজনিত জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে শয্যাশায়ী হন। গত মঙ্গলবার দুপুরে সিলেটের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

Sharing is caring!